শামসুর রাহমানের কবিতা পড়েই আমাদের বড় হওয়ার দিনগুলি স্মরণ করতে পারি। আমাদের হৃদয়ে যে আগুন ছিল তা জ্বলে উঠবার প্রয়াস পেয়েছিল শামসুর রাহমানের কবিতায়। মূলত তাঁর কবিতা পড়েই নিজেকে অনুভব করতে পারতাম, আমিও বাঙালি, আমার প্রাণের ভাষাও বাংলা। ভাষার জন্য আমিও শহিদ হতে পারি। আবার অন্যদিকে কতখানি মানুষ হলে মানুষকে ভালোবাসা যায় সেই শিক্ষাও পেয়েছিলাম তাঁর কবিতায়। ধর্মীয় অন্ধকার দূর করে, ভণ্ডামির গ্রাস থেকে আত্মচেতনাকে চিরন্তন সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে মানবিক চেতনায় কীভাবে পর্যবসিত করা যায় সেই নির্দেশও ছিল তাঁর কবিতায়।
স্মরণে
-
-
আতিউর রহমান তোমার রহস্য মৃত্যুর গল্প শুনতে শুনতেআস্ত জাতিই আজ মৃত্যুমুখে,তাইহোকু বিমান বন্দর কিংবারেনকোজির ছাই ভস্ম,ভস্মে ঘি ঢেলেছে কৌশলী নেতৃত্বেরআত্মকায়েমী…
-
সামসুল হালসানা সালটা ১৯২৩। সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বরাজ দলের নেতৃত্বে কলকাতা কর্পোরেশনের শাসন পরিচালনা করার দায়িত্ব পেল দেশবাসী। ৩২ টি…
-
তার জীবনের মূল সুর-ছন্দ খুঁজে পেয়েছিলেন বাংলাদেশের গ্রামীণ জীবন, কৃষক এবং কৃষিকাজের মধ্যে। আবহমান বাংলার সেই ইতিহাস-ঐতিহ্য, দ্রোহ-প্রতিবাদ, বিপ্লব-সংগ্রাম এবং বিভিন্ন প্রতিকূলতার মধ্যেও টিকে থাকার ইতিহাস তাঁর শিল্পকর্মকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করেছে। তাঁর ছবিতে গ্রামীণ জীবনের পরিপূর্ণতা, প্রাণপ্রাচুর্যের পাশাপাশি শ্রেণীর দ্বন্দ্ব এবং গ্রামীণ অর্থনীতির হালও অনেকটা ফুটে উঠেছে। তাঁর ছবিগুলোতে বিশ্বসভ্যতার কেন্দ্র হিসেবে গ্রামের মহিমা উঠে এসেছে এবং কৃষককে এই কেন্দ্রের রূপকার হিসেবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।