কবিতা

সহিদুল ইসলাম আঙুলগুলো তখননত হয়ে সব লেখেযত দলিল পুস্তক । কলমের তীক্ষ্ণ ডগাহাসতে হাসতে বলেআমিই পরিব্রাজক । মাথায় গলাচ্ছো মাথাসবগুলো…

ঝুপড়িতে থাকা, রাস্তার দুদিকে থাকা,
খোলা আকাশের নিচে থাকা যত ভাই-বোন
সকলকে নিয়ে এসে আজ ভাইফোঁটা আর বোনফোঁটা দেব ,উৎসব করব ওদের নিয়ে।

জীবন মৃত্যুতে পৌঁছানোর আগে,

নতুন বাতাসে শ্বাস ছেড়ে,

নব আশা বুকে বেঁধে

শুভকাজে প্রতিরোজ

লেগে থাকা তাই চাই

আমার বর্ষা    তৈমুর খান      দেহপল্লব ছুঁয়ে বৃষ্টি নামছে               চুম্বনে চুম্বনে হৃদয়…

গর্ভে শিশু এলে শরীরে ধেয়ে আসা লাবণ্যের মতো
চিকচিক করে চারপাশ

তৈমুর খান   ১।কাল্পনিক সবকিছুই কাল্পনিক। আমিও একটি কাল্পনিক চরিত্র। কল্পনার সঙ্গে আমার বিবাহ হয়েছে অবাস্তব আমার সন্তান আমার সমূহ ঘরদোর…

আগমনীতেই বিজয়ার করুণ রাগিণী
মিলনের সম্ভাবনায় সম্পর্ক সমাধিস্থ,বিচ্ছেদ।

পৈশাচিক বোবা বধির অন্ধকারে তার শরীর পড়ে থাকে—
দুই পায়ের মাঝখানে আমেচার কোনো শিল্পী
যেন লাল রঙের কৌটো গড়িয়ে দিয়েছে—

লিঙ্গে থাকে না কর্ম গৌরব
মনে কর অনেক দহন দিন শেষে সে এসেছে
কালো পায়ের ছাপ মুছিয়ে দিতে, সুন্দর আরাধ‍্যা–

অযথা, জটিল করে তুলছে সহজ সম্পর্ক
সহজ ভাববোধ, শময়িতা…!