মানুষ কতোগুলো মানুষ
জ্বরে পুড়ছে এই দেশ!
জয় অথবা জিন্দাবাদ;
হচ্ছে বাদ প্রতিবাদ
লোকে বলছে ফ্যাসীবাদ।
মানুষ কতোগুলো মানুষ
জ্বরে পুড়ছে এই দেশ!
জয় অথবা জিন্দাবাদ;
হচ্ছে বাদ প্রতিবাদ
লোকে বলছে ফ্যাসীবাদ।
কখনো সাপের মুখে পড়ে সাঁ করে নেমে যাওয়া, আবার কখনো বা মইয়ে চড়ে ওপরে উঠে যাওয়া। বড় সাপ, ছোটো সাপ,…
বর্তমানে মালদা মুর্শিদাবাদের পোলু চাষ একেবারে লুপ্ত। লোকবিশ্বাস টোটকা মন্ত্র এই সব হারিয়েছ সময়ের বিবর্তনে। এখন আর এসবের চর্চা নেই। এসব গল্প কেউ বলতেও পারে না। এক দুই দশকের মধ্যে মালদা মুর্শিদাবাদের রেশম চাষ সম্পূর্ণভাবে লুপ্ত হয়ে যাবে। চাষীদের বিশ্বাস সংস্কার যা কিছু আছে তাও সম্পূর্ণ লুপ্ত হয়ে যাবে। গল্পকথা সংস্কারগুলি সংরক্ষণ করে না রাখলে আগামী প্রজন্ম হয়তো অতীত ইতিহাস সম্পর্কে বা তুঁতচাষা মানুষের জীবন সংস্কার চর্চার কথা জানতে পারবেনা ।
তবে কি আমার চোখ দেখতে ভুল করেছিল না চিনতে ভুল করেছিল? তা কী করে সম্ভব? এত বছরের মিলমহব্বত। গায়ে-গায়ে মনে-মনে…
‘বন্য জীবন করিডর’, ‘হাতি করিডর’, ‘বাঘ করিডর’ এবং হয়তো আরো অনেক করিডর ছড়িয়ে পড়বে মধ্য ভারতের অরণ্য অধ্যুষিত জেলায় জেলায়। এই ধরনের রোমান্টিক পরিবেশগত উদ্যোগের বিপর্যয়কর পরিণতির ফলে হাজার হাজার আদিবাসী গ্রাম থেকে বিতাড়িত হচ্ছেন। আগেও যেমন হয়েছে, এখনও তাই। যদি শত শত গ্রামকে তাদের বহু কালের বনভূমি ও চাষবাসের জমি থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয় তাহলে তারা যাবে কোথায়?
এসব বিষয়ে সরকার ও বিচার বিভাগের পক্ষ থেকে আশ্চর্যজনক নীরবতা রয়েছে।
অবসর এর পর যতদিন গেছে ,
ফ্যাকাশে হয়েছে সব,
শূণ্যতার সাথে একাকীত্ব ঘিরেছে,
করছে নিভৃতে কলরব।
মানবজাতির মুক্তির দিশারী হজরত মুহাম্মদ (সা:)ছিলেন সভ্যতার অগ্ৰদূত,সম্প্রীতির প্রতীক৷ সকল ভাষাভাষী, সকল গোষ্ঠী, সকল গোত্র, সকল জাতির, সকল দেশের, সকল সংস্কৃতির, সকল ইতিহাস, সকল ঐতিহ্যের কাছে ইসলামের সাম্যবাদ পৌঁছে গেছে ৷সুফি বাংলায় প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইসলামী উৎসব -পরব বিভিন্ন নামে বিভিন্ন জায়গায় উদযাপিত হতো৷ তার আগে স্মরণ হতো ইসলামের পঞ্চস্তম্ভ ইমান ,নামাজ (সালাত), রোজা (সাওম) ,হজ্জ ,যাকাত ইত্যাদি৷
কার্বন-ডাই-অক্সাইডরূপ দূষণ দৈত্যের হাত থেকে বাঁচার উপায় কী? বিজ্ঞানীরা বর্তমান সময়ে একটি নতুন কথা শুনিয়েছেন। এটিকে যদি বাতাসে বের হবার আগেই পাতাল বন্দি করা হয়? তাহলে সমস্যার সমাধান হবে কিছুটা।
করম মূলত কুমারী মেয়েদের উৎসব। আর জাওয়া হল করম পরবের সংগীত।কুড়মালি ভাষায় ‘জাওয়া’ কথার অর্থ হল অঙ্কুরিত করা। পাঁচ বা সাত রকমের বীজকে অঙ্কুরোদগম করার অর্থ হল জাওয়া দেওয়া।
কবিগুরু একটি সুমহান দেশ ও জাতির শাশ্বত প্রতীক — চিরকালীন প্রতিনিধি। আজ দেশের এই সংকটময় সময়ে মানুষ যদি রবীন্দ্র চেতনায় পরিশোধিত করে নেয় নিজেকে, যদি বিশ্বের প্রতিটি মানুষ রবীন্দ্রবাণীর আদর্শে সর্বাত্মক মানবমুক্তি ও মানব প্রগতির লক্ষ্যে এগিয়ে চলার শপথ নেয় আমৃত্যু, তা হলে আমাদের স্বদেশ ও পৃথিবী সর্বপ্রকার ধ্বংস-বিভীষিকা, হিংসা, অসাম্য, অবক্ষয়ী মূল্যবোধ ও অশান্তির নরকগ্লানি থেকে পরিত্রাণ পাবে।