এখন হাওয়ায় বসেছে হওয়া না হওয়ার মেলা
কে যাবে আর কে যাবে না তার কথামালা।
বুকের ভিতর একটা গুহা দেখে বিষম খাই
উবু হয়ে শয়তান এগিয়ে যাচ্ছে অন্ধকারে।
ভয়
-
-
এক বিকেলে নিঃশব্দে দুজনে সাঁকো পেরিয়ে নদীর ওপারে মল্লিকাদির বন্ধুর বাড়ি যাই। পথে আমাদের একবাক্য কথারও চালাচালি হয় না যেমনটা সবসময় হয়। নোমান আলী খানের সাথে সেই দিঘির শাণবাঁধানো-ঘাটে মল্লিকা’দির শেষআলাপ হয়। এবং বিকেল নেমে এলে নিঃশব্দে বাড়িরপথে ফিরতে পা বাড়াই।
সাঁকোর মাঝপথে দাঁড়িয়ে পশ্চিমদিকে দৃষ্টি ফেরালে লাল-টকটকে বিদায়ী সূর্যটায় চোখ আটকে যায়। “সূর্যাস্তে বিষাদের সুর থাকে ঠিক যেমন সূর্যোদয়ে থাকে সুখস্বপ্ন”-মল্লিকাদির কথা। তিনি এমনতরো কতো কথা আমাকে প্রায়ই বলতেন। আমরা প্রায়ই সূর্যাস্ত দেখতে বাঁশের সাঁকোর মধ্যিখানে নীরবে দাঁড়িয়ে যেতাম আজও স্বভাব মতো থমকে দাঁড়াই। পশ্চিম আকাশ, আজকে একটু বাড়াবাড়ি রকমের বিষাদের লাল আভায় মুড়ে আছে। মল্লিকা’দির কান্নাভেজা চোখজোড়ায় বিষাদের রঙের বড়বেশি মাখামাখি টের পাই। আমি আমার বাড়িরপথে পা বাড়াতে উদ্ধত হলে, মল্লিকাদি আমার হাতজোড়া তার হাতের মুঠোয় শক্ত করে ধরে রাখে। দিঘিরজলের মতো টলমল অশ্রুফোঁটা আমার হাতে গড়িয়ে পড়ে। আমি আলতোভাবে হাত ছাড়িয়ে বাড়ির পথ ধরি। -
সহিদুল ইসলাম ছেলেটার বয়স হবে আর কত ?মেরে কেটে হয়তো বা দশ বারোনতুন চোখে দেখে ঘটছে যা যতদেখবে আরও যখন…
-
সহিদুল ইসলাম আঙুলগুলো তখননত হয়ে সব লেখেযত দলিল পুস্তক । কলমের তীক্ষ্ণ ডগাহাসতে হাসতে বলেআমিই পরিব্রাজক । মাথায় গলাচ্ছো মাথাসবগুলো…