তদন্ত শুরু করলে জানা যায় এই পদ্ধতিতে খুন অতীতেও হয়েছে এবং যারা খুন হয়েছেন তারা কোনো না কোনো ভাবে নম্রতার স্লিমিং সেন্টারের সাথে যুক্ত।এই থ্রিলারটিতে সকল চরিত্রেরই জীবনের ঘটনাগুলিকে পৃথকভাবে তুলে ধরা হয়েছে। তবে কিছু কিছু জায়গায় মনে হয় যে তারা একে অপরের সাথে জড়িত।
Latest News
-
-
কাফনে আবদ্ধ বিশ্বপ্রেম
মানবতা বন্ধক হানাদারদের হাতে
সাথে রক্তাক্ত শিশুর হাহাকারে হাসে
নতুন সকালের সূর্য সগৌরবে
এই সাম্রাজ্যেবাদী আকাশে। -
-
পুজোআর্চা ব্যাপারটা মানুষের অন্যতম মুখ্য সংস্কার মাত্র। বেদের কোথাও নেই পুজো প্রসঙ্গটি। বেদে ‘সূর্য’ ছাড়া অন্য কোনও দেবদেবীর নাম খুঁজে পাওয়া যাবে না।এই যে দুর্গাপুজো ইত্যাদি, যা নিয়ে যৎসামান্য আলোচনা হল, এ-সব সমগ্র বেদের কোনও পৃষ্ঠাতেই নেই। সবটাই পুরাণ মতে। পুরাণই সাধারণ মানুষ মেনে চলছেন, পুজো চলছে বছরভর যথারীতি।
-
-
কে হানাদার, কে দখলদার ?
দেশে দেশে গণহত্যায় কারা সামিল ?
কে না জানে সাদা সাম্রাজ্যবাদ
আর পুঁজিবাদের অন্ধকার ইতিহাস ? -
এরপর যে বিষয়টা আলোচনার দাবীদার তা হলো, গল্পের কেন্দ্রীয় দুই চরিত্রের মাঝে রসায়ন তৈরীর বিষয়টা। গল্পের প্রধাণ দুই চরিত্রের একজন ইউরোপীয় এবং একজন এশিয়ান।এই দুয়ের ভেতর চমক সৃষ্টি করা হয়েছে অত্যন্ত আদরে আর যত্নে। সীমানা পার করে নিয়ে ভিন্ন দুই জাতীয়তার মাঝে যে এক নিটোল অনুভূতির গল্প লেখক তার কলমে ফুটিয়ে তুলেছেন সেটি বাস্তবিকই হৃদয় ছুঁয়েছে প্রবল ভাবে৷ বিশেষ করে অ্যারেনের লাজুক ব্যক্তিত্ব এবং ঊষার চঞ্চলতা এই দুই ভিন্ন স্বভাবের মধ্যে লেখক এক অনন্য আবেগ স্পর্শ তার কলমে ছুঁয়ে দিয়েছেন একদম রঙতুলির মতোই।
-
তিনি প্রকৃত ছিলেন একজন সমাজ সংস্কারক। জাতিভেদ, অস্পৃশ্যতা, কুসংস্কার দূরিকরণে সারা জীবন তিনি অন্তহীন প্রচেষ্টা চালিয়ে গেছেন। জাতিভেদ প্রথা হলো এমন একটি সমস্যা যার অভিশাপ থেকে আজও ভারতবর্ষ মুক্ত নয়। জাতিভেদ, অস্পৃশ্যতা একটি জাতির প্রগতির পথে বড় বাধা, বড় অন্তরায়। আমরা এই একবিংশ শতাব্দিতেও পারিনি এসবের উর্ধ্বে উঠতে, পারিনি কুসংস্কার ও হিংসা মুক্ত উচ্চ মননশীলনের অধিকারী হতে।
-
যাই হোক, সংস্কৃত থেকে জাত ভারতীয় অন্যান্য ভাষার মত বাংলা ভাষাতেও কথ্য স্তরে পানি শব্দ একসময়ে সার্বজনীনভাবে প্রচলিত ছিল। তাছাড়া এটাও বোধ হয় জানা যে, ‘জল’ যেমন সংস্কৃত উৎসের, তৎসম শব্দ: ‘পানি’-ও তেমনি সংস্কৃত উৎসের, তবে তদভব। ‘পানীয়’ থেকে পানি। তা না জেনেই এক শ্রেণীর হিন্দু বাঙালি ‘পানি’-র উপর বিদ্বেষ নিয়ে বসে থাকেন। ‘যবন’ স্পর্শদোষে পানিকে যেন কুল হারাতে হল। কিন্তু অভিধানে যখন এই বিকৃত মানসিকতার পরিচয় পাই তখন দুঃখ হয় বৈকি। একটু লক্ষ্য করলে দেখা যাবে যে, বেশীরভাগ হিন্দু অভিধান-প্রণেতার অভিধানেই জল শব্দের প্রতিশব্দ হিসেবে ‘বারি’ ‘সলিল’ ইত্যাদি শব্দের দেখা পাওয়া গেলেও ‘পানি’ কথাটির দেখা পাওয়া যায় না বললেই চলে। এটা অচেতন নয়, সচেতন বর্জন- এটাই বিপদের কারণ। মুসলিম শাসকরা চৌদ্দঘাটের পানি পান করে বাংলায় এসেছিলেন। তাই তাদের উত্তরসূরীরাও পানি দখল করলেন আর সেই দুঃখে হিন্দুরা পানি ছেড়ে জল ধরলেন।
-
মিডিয়ার প্রচণ্ড চাপে অবশেষে বিপ্রতীপ নিজের প্রাসাদোপম বাড়িতেই প্রেস কনফারেন্স ডাকলেন। সেখানেই ফাঁস করলেন রহস্যটা। বললেন, ছবিঘর আর্ট গ্যালারির প্রদর্শনীতে তাঁর ‘Raining’ সিরিজের সবকটা ছবিই উল্টো করে টাঙানো হয়েছিল। সমালোচকরা তাই নিয়েই বোকার মতো লাফালাফি করায় তিনি যারপরনাই বিরক্ত। এর জেরেই ফিরিয়ে দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি পুরস্কার।