একটা সরাল ডেকে গেল। তারপর ও কোন দিকে যে উড়ে গেল। বন চাঁদ ঘাড় ঘোরাবার আগেই ও পালাল। বিশি মাঝি…
Latest News
-
-
জয় শ্রী রাম স্লোগানে ধর্মের কিছু নেই। নেই রামের প্রতি ভালবাসা। এটি একটি রাজনৈতিক হাতিয়ার যা প্রয়োগ করে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে গণতন্ত্রের খালি ধ্বজা উড়ানো যায়। ধর্মীয় ফ্যাসিবাদের সব বিষ আগে এই স্লোগানে নিহিত না থাকলেও আজকের দিনে তা আর বিশ্বাস হয় না।এই স্লোগান ভক্তি উদ্রেক করে না। জন্ম দেয় ভীতির। রামের নামে।
-
হাতের কাস্তে হাতে নিয়েই সাবু বিশ্বাসের বাড়ি থেকে বেরিয়ে এসেছিল সুফল। তারপর আরও কয়েকটা জায়গায় গেছে। এ বাড়ি ও বাড়িতে কাজের খোঁজ করেছে। কিন্তু সবখানেই তাকে নিরাশ হতে হয়েছে। খালি হাতে ফিরতে ফিরতে ক্লান্ত হয়ে এক সময় ফিরে এসেছে বাড়ি। আর বাড়ি ফিরেই ক্লান্ত শরীরটাকে বাঁশের খুঁটিতে হেলান দিয়ে বসে পড়েছে দাওয়ায়।
-
অরণ্য ও প্রকৃতির সন্তানেরা কলকলমুখর প্রাগসর মানবগোষ্ঠীর চাপে আজ নির্বাক। তাঁরা নীরবে দেখছেন তাঁদের নির্ভরযোগ্য বাসভুমি-বনভূমি-মাতৃভূমি অপরের [পুঁজিবাদীদের] হাতে করায়ত্ত। নিজভূমে পরবাসীর বেদনা তাঁদের নিত্যসঙ্গী। তাঁরা অসহায়। গিরিকুমার অরণ্যসন্তান—সেই বৃহত্তর কৃষ্ণভারতকে বাদ দিয়ে, উপমহাদেশের সাহিত্যচর্চা কেন, কোন চর্চাই পূর্ণাঙ্গ নয়।
-
আমার চোক দেকেই মানুছ আমাকে ভয় করতোক। ফলে য্যাখুন যে পাপ কত্তে মুন চাহালচে ত্যাখুন ছে পাপ করেচি। কাহুকে কুনু ডর করিনি। এ্যামুন কী তুমাকেও না। কিন্তুক এ্যাখুন খুব ভয় কচ্চে। মরার পরে আমার কী হবে? আমার কী হবে? তাই, এ্যনেক পাপের মধ্যে থিক্যা বাচাই করা দুড্যা পাপ তুমাকে ছুনাবো। ছুনান্যার পর তুমার কাচে ক্ষ্যামা চাহাবো। তুমি আমাকে ক্ষ্যামা করে দিও খুদা, তুমি আমাকে ক্ষ্যামা করে দিও।
-
তাতে,আল্লা খুশি হয়ে খেত ভরা ফসল দিবেক, চাষার ঘরের আয়-বরকত সব বেড়ে যাবেক। খাওয়া-পরার কুনুদিন অভাব হবেকনি। আর একটা হজ করার সমান পূণ্যি হবেক। সেই থেকি খুঁতো গরু জম্ম নিলেই যানগরু বানিয়ে অনেকেই ফকিরের হাতে তুলে দেয়। গরু নিয়ে ফকির গাঁয়ে গাঁয়ে ঘুরে, যে চাল-ধান দান করে, তাদের পাপের বোঝা যানগরু নিজের পিঠে নিয়ে নেয়। আর তুরা ভাবিস লেজ কাটার কথা! ওসব চিন্তা মনে আনাও পাপ। তওবা তওবা কর।
-
জীবন দেখে যে দুচোখ দিয়ে যেতে পারে আরো গভীরে
প্রতিটি মুহূর্তে চেটেপুটে নেয় বেঁচে থাকার স্বাদ আর ঘ্রাণ
প্রশ্ন ঘিরে রাখে তার চিন্তন মনন কাণ্ডজ্ঞান -
ঋতু বদলায়, বদলায় মানুষ।
চেনা মুখের অচেনা চাহনি শুষে নেয়-
জীবনের সব আলো। -
মোট ছয়জন বিখ্যাত ভ্রমণকারী–মেগাস্থিনিস, ফা-হিয়েন, হিউয়েন সাঙ, মার্কো পোলো, ইবন বতুতা ও আল বেরুণীর চোখে তৎকালীন ভারতের ছবি ধরা পড়েছে পূর্ণেন্দু পত্রীর এই সরল সহজ বর্ণনায়। ইতিহাস কেবল সাল তারিখ বা ঘটনার নীরস বিশ্লেষণ নয়। ইতিহাস যে কত আকর্ষণীয় ও নিরপেক্ষ হতে পারে তা পত্রীর এই বইটি আমাদের কাছে এক মস্ত প্রমাণ।
-
কেন তাদেরকে গ্রাম ও নিজের রাজ্য ত্যাগ করতে হয়? আর সেখানে গিয়ে তাদের কপালে কী জোটে? উত্তর পাবেন স্ট্যানের নির্ভীক আত্মত্যাগে।